অর্থনীতি

দেশে ও আন্তর্জাতিক বিশ্বে এ দেশের পর্যটন শিল্পের বিকাশে-‘‘পর্যটন শিল্পের ইতিবৃত্ত’’-গ্রন্থটি একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে

  তানিয়া মোসলেম মুক্তাঃ ২৪ জুলাই ২০২৩ , ৯:৩৭:১০ প্রিন্ট সংস্করণ

মানুষের মৌলিক মানসিক শান্তির জন্যে এক স্থান থেকে অন্যস্থানে কিছু সময়ের জন্যে ভ্রমন- জীবন প্রবাহে অতি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এ ভ্রমন মানুষ কোথায় করবে- শান্ত সুনিবিড় ছায়ঘন পরিবেশে? ঐতিহাসিক স্থানে? প্রাকৃতিক পরিবেশে? যেখানে কিছু সময়ের জন্যে আত্মার প্রশান্তি খুঁজে পাওয়া যায়- এমন পরিবেশের সন্ধানেই মানুষ করে। মানুষের এই মৌলিক মানসিক ও প্রশান্তিময় চাহিদা পূরেনেই পর্যটন শিল্পের জন্ম। পর্যটন এখন দেশে এবং আন্তর্জাতিক বিশ্বে অন্যতম শিল্পের নাম। বাংলাদেশে পর্যটন শিল্প অণ্যতম- সম্ভাবনাময় শিল্পে রূপ নিয়েছে। এ দেশের পর্যটন শিল্পকে এগিয়ে নিতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান- পর্যটন শিল্পের বিকাশে বাংলাদেশ কর্পোরেশনের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এ কারণেই পর্যটন বানিজ্যিকভাবে শুরু একটি শিল্পই নয়- এটি আমাদের মানসিক প্রশান্তি বিকাশের এক অন্যন্য আশ্রয় স্থল। দেশের পর্যটন শিল্পের ইতিবাচক বিকাশে -‘‘পর্যটন শিল্পের ইতিবৃত্ত’’- শিরোনামে একটি বই প্রকাশিত হয়েছে। এ বছরের জাতীয় বই মেলায়- বইটি পাঠকের হাতে এসেছে। বইটি রচনা করেছেন মোঃ জিয়াউল হক হাওলাদার। সৌম্য প্রকাশনীর পক্ষ্যে বইটি প্রকাশক জেবুনেচ্ছা জেবু। বইটির প্রচ্ছদ একেছেন মোস্তাফিজ কারিগর। বইটি স্বত্ব ঃ প্রকাশক কর্তৃক সংরক্ষিত।

‘‘পর্যটন শিল্পের ইতিবৃত্ত’’- বইটির রচয়িতা মোঃ জিয়াউল হক হাওলাদার তার জান্নাতবাসী মাতা হাসিনা বেগমের নামে উৎস্বর্গ করেছেন। মাতৃত্বের প্রতি লেখকের এ গভীর শ্রদ্ধাবোধ লক্ষ্য পাঠকের মনের গভীরে জায়গা করে নিবে।

‘‘পর্যটন শিল্পের ইতিবৃত্ত’’- বইটি সর্ম্পকে আলোচনা কার আগে বইয়ের লেখককে নিয়ে কিছু লিখতে ইচ্ছে করছে।

মোঃ জিয়াউল হক হাওলাদার একজন স্বনামধন্য পর্যটক লেখক। তার জন্ম ১৯৭২ সালের ২৫ এপ্রিল। দেশের বিভিন্ন পর্যায়ের সংবাদপত্রে পর্যটন শিল্প সম্পর্কিত অনেক মৌলিক নিবন্ধ লিখে তিনি সমাদ্রিত হয়েছেন। শুধু দেশের মধ্যেই নয় আন্তর্জাতিক বিভিন্ন একাডেমিক প্রকাশনায় পর্যটন উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন লেখা প্রকাশিত হয়েছে। জাতিসংঘ বিশ্ব পর্যটন সংস্থা (UNWTO) কর্তৃক প্রকাশিত (১) Responding to climate change Tourism Initiative in Asia and The Pacikic বইয়ের Chapter-8 : Climate change and Tourism : Bangladesh Adaptation Measure এবং  (২)  Contribution of Islamic Heritage Tourism in Bangladesh শীর্ষক তাঁর দুটি গুরুত্বপূর্ণ গবেষনাধর্মী নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়া নিউইয়র্ক থেকে Apple Academy Press কর্তৃক প্রকাশিত

Wilderness Of wildlife Tourism বইয়ের Chapter-2 Planning and development Of wildlife Tourism in Bangladesh শীর্ষক প্রবন্ধটি তিনি যৌথভাবে রচনা করেন। এ ছাড়াও ২০১০ সালে সরকার কর্তৃক যে ‘‘পর্যটন উন্নয়ন নীতিমালা’’- ঘোষণা করা হয় তার প্রথম খসড়াটি মোঃ জিয়াউল হক হাওলাদার প্রণয়ন করেছেন এবং এর চুড়ান্ত অনমোদন ও ইংরেজীতে অনুবাদকরণ পর্যন্ত তিনি প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন। বাংলাদেশের একজন গর্বিত UNWTO Practicum তিনি। মোঃ জিয়াউল হক হাওলাদার বর্তমানে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বাংলাদেশ পর্যটন কপোরেশনে- সিনিয়র ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত। তিনি UNDPএবং ILO এর পৃষ্ঠপেষকতায় গর্বিত Industry Skills Council (ISC) For Tourism and Hospitality Management এর একজন গর্বিত সদস্য। মোঃ জিয়াউল হাওলাদার বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড (বিটিইবি) এর ট্যুর গাইড বিষয়ে Certified National Assessor হিসেবে বেশ পরিচিত লাভ করেছেন। তিনি এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)র সহায়তায় বাস্থবায়িত South Asia Tourism Infrastructure Development Project এর বাংলাদেশ পার্ট এর জাতীয় পরামর্শক ছিলেন।

মোঃ জিয়াউল হক হাওয়দার ইংরেজী সাহিত্যে বিশ্ববিদ্যালয় পাঠ শেষে স্পেন ও মাদ্রিদে ট্যুরিজম বিষয়ে ডিপ্লোমা করেন। তিনি থাইল্যান্ডের ফুকেটে Prince of Sonkkla University- তে ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে পড়াশুনা করেন। জাপানের ওকিনাওয়া এবং নেপাল হতে ইকোট্যুরিজম এর উপর উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। শ্রীলংকায়-‘‘ কালচারাল হেরিটেইজ টুরিজম’’- এর উপর প্রশিক্ষণ নেন। তিনি জন-প্রসাসন মন্ত্রণালয় অধীনস্থ এন.এ.ডি.পি থেকে প্লানিং এন্ড ডেভলপমেন্ট বিষয়ে পোষ্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা অর্জন করেন। তিনি পর্যটন সংশ্লিষ্ট কার্যক্রমের জন্য ভারত, অষ্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি, স্লোভাকিয়া, জার্মানি, চেক রিপাবলিক এবং কাজাখস্থান ভ্রমন করেন।

মোঃ জিয়াউল হক হাওলাদার Globalization and Tourism Development Of Bangladesh ট্যুরিজম এবং মোহিনী জাপান নামক আরো ৩টি বই রচনা করেছেন।

মোঃ জিয়াউল হক হাওলাদার এবং ব্যক্তিগত জীবনের অভিজ্ঞতা , পেশাগত কর্মের পরিধি নিয়ে বিষদ আলোচনা করার যৌক্তিক কারণ হচ্ছে- তার লেখা-‘‘পর্যটন শিল্পের ইতিবৃত্ত’’-বইটি- এ দেশের পর্যটন শিল্পের বানিজ্যিক বিকাশ ও পর্যটন শিল্পের প্রাতিষ্ঠানিক রূপকে টেকসই মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করতে।

‘‘পর্যটন শিল্পের ইতিবৃত্ত’’-বইটিতে পর্যটন শিল্পের সকল মৌলিক বিষয় নিয়ে আলোচিত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বইটি ভূমিকা। এরপর ধারাবাহিক ভাবে যেসব শিরোনাম স্থান পেয়েছে তা হচ্ছে- পর্যটন এবং পর্যটন শিল্পের গুরুত্ব, পর্যটন এবং পর্যটন বিষয় সমূহের সংজ্ঞা পর্যটন শিল্পের মূল ভিত্তি, পর্যটন আকর্ষণ ও পণ্য ও সেবা, পর্যটনের শ্রেণী বিন্যাস, হোটেল ও রেস্টুরেন্ট এর শ্রেণী বিন্যাস, হোটেল, মোটেল, বোটেল এবং এপাটেল এর মধ্যে পার্থক্য, বাংলাদেশ পর্যটন উন্নয়নে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো ঃ ঐতিহাসিক পেক্ষাপট, বাংলাদেশ পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা আমাদের স্বাধীনতা অর্জন এবং পর্যটন শিল্প, ‘‘৫২ থেকে ৭১’’ শহীদ মিনার থেকে স্মৃতিসৌধ এবং পর্যটন শিল্প, পর্যটন মানুষের একটি মৌলিক অধিকার , পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের জন্য পরিবশে রক্ষা জরুরী, ইকোট্যুরিজম উন্নয়ন, বাংলাদেশ পর্যটন শিল্পের জন্য চাই বিদেশী বিনিয়োগ, গ্রামীণ পর্যটন উন্নয়ন, পর্যটন উন্নয়নে নদী এবং জলভূমি রক্ষা, শীতে বাংলাদেশ ভ্রমন, শীতে নৌ-ভ্রমন, ঈদের ছটিতে আনন্দ ভ্রমন বর্ষায় বাংলাদেশের পর্যটন, বহুমাত্রিক আকর্ষনের আধার চট্টগ্রাম, বাগেরহাট দুই বিশ্ব ঐতিহ্যের ধারক বাহক এবং বৈচিত্রময় পর্যটন আকর্ষনের আধার, বরিশাল বিভাগের অর্থনৈতিক উন্নয়নে পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা, কুমিল্লায় জেলার এতিহ্য এবং পর্যটন, নেত্রোকোনায় পর্যটন উন্নয়নের সম্ভাবনা, ক্রীড়া পর্যটন উন্নয়ন, বাংলাদেশে নবগঠিত টুরিষ্ট পুলিশ ঃ পর্যটন শিল্প উন্নয়নে ভূমিকা এবং চ্যালেঞ্জ সমূহ, বাংলাদেশ পর্যটন শিল্পে মানব সম্পদ উন্নয়ন, ব্যালেনটাইন ডে উপলক্ষে প্রমোদ বিহার, সিরাজগঞ্জের হাটিকুমরুল নবরত্ম মন্দির  এবং দিনাজপুরের কান্তজিউ নবরত্ম মন্দির ও নয়াবাদ মসজিদ বাংলাদেশের ৩ আশ্চর্যজনক হেরিটেইজ, বঙ্গবন্ধুর ভ্রমন পিপাসা ও বাংলাদেশের পর্যটন, টেকসই পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে পালনীয় আচরণ বিধি উত্তবঙ্গের পর্যটন উন্নয়নে ঐতিহাসিক পেক্ষাপট বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে হোম স্টোর সম্ভাবনা, গ্রামকে শহরে রূপান্তরের জন্য প্রয়োজন গ্রামীণ পর্যটন উন্নয়ন, মাদক ও জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে পর্যটন ও কোভিট পরবর্তী পর্যটন ঃ টেকসই উন্নয়ন- ইত্যাদি নানা বহুমাত্রিক শিরোনামে- ‘‘ বাংলাদেশ পর্যটন শিল্পের ইতবিত্ত গ্রন্থে- পর্যটন শিল্পকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এই বইটি মূলত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম এন্ড সেপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ছাত্র ছাত্রীদের অধ্যয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।

মোঃ জিয়াউল হক হাওলাদার তার পর্যটন শিল্পের ইতিবৃত্ত বইয়ে পর্যটন শিল্পের সংজ্ঞা, ইতিহাস পরিধি ও ব্যাপকতা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা করেছেন। এই বইটি বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন এর একটি অনন্য সম্পদ হতে পারে। বইিটি পর্যটন শিল্পের একটি ঐতিহাসিক গ্রন্থ বললেও ভূল হবে না।

পর্যটন বিশেষজ্ঞ মোঃ জিয়াউল হক হাওলাদার তার- ‘‘পর্যটন শিল্পের ইতবৃত্ত’’- গ্রন্থে ১৯৭২ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত বিগত ৫০ বছরের বিনিয়োগের তথ্য তুলে ধরেছেন। এটি একটি তথ্যবহুল চিত্র। র্পটন সম্পর্কিত বিভিন্ন গবেষনা কাজে বইটি একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ দলিল হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। বইটিতে পর্যটন এবং পর্যটন শিল্পের গুরুত্ব, পর্যটন ও সংশিষ্ট বিষয়ে সমূহের সংজ্ঞা ও পর্যটন শিল্পের মূলভিত্তি শিরোনামে তিনটি গবেষনামূলক মৌলিক লেখা- এ শিল্পের ভিত্তিকে সমৃদ্ধ করেছে। এছাড়া পর্যটন আকর্ষণ, পন্য এবং সেবা, পর্যটনের শ্রেণী বিন্যাস এবং হোটেল , মোটেল বোটেল এবং এপার্টেল এর মধ্যে পার্থক্য শিরোনামে লেখাগুলো পর্যটনের মৌলিক দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এ ছাড়া এ গ্রন্থে বাংলাদেশের পর্যটন উন্নয়নে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো ঃ ঐতিহাসিক পেক্ষাপট, বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা, আমাদের স্বাধীনতা অর্জন ও পর্যটন শিল্প, ৫২ থেকে ৭১/ শহীদ মিনার থেকে স্মৃতিসৌধ এবং পর্যটন শিল্প শিরোনামে প্রকাশিত নিবন্ধগুলো আমাদের পর্যটনের মৌলিক ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করেছে। অন্যদিকে ‘‘পর্যটন মানুষের একটি মৌলিক অধিকার’’- পর্যটনের উন্নয়নের জন্য পরিবেশ রক্ষা জরুরী এবং ইকোটুরিজম উন্নয়ন শীর্ষক শিরোনামে লেখাগুলো পর্যটন শিল্পে নতুন মাত্রা পেয়েছে।

মোঃ জিয়াউল হক হাওলাদার তার পর্যটন শিল্পের ইতিবৃত্ত গ্রন্থে পর্যটনের সকল দিক বিশ্লেষণ করেছেন। বিশেষ করে- ‘‘ বাংলাদেশ পর্যটন শিল্পের জন্য চাই বিদেশী বিনিয়োগ, গ্রামীণ পর্যটন উন্নয়ন, পর্যটন উন্নয়নে নদী ও জলাভূমি রক্ষা, শীতে বাংরাদেশে ভ্রমণ, শীতে আনন্দ ভ্রমণ, ঈদের ছুটিতে আনন্দ ভ্রমন ও বর্ষায় বাংলাদেশের পর্যটন শিরোনামে প্রকাশিত লেখাগুলো পর্যটন শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে নতুন মাত্রা পেয়েছে।

‘‘পর্যটন শিল্পের ইতবৃত্ত’’- গ্রন্থটি পুরো বাংলাদেশের পর্যটনের একটি  ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। বিশেষ করে বহুমাত্রিক পর্যটন আকর্ষনের আধার- চট্টগ্রাম, বাগেরহাট- দুই বিশ্বি ঐতিহ্যের ধারক বাহক এবং বৈচিত্র্যময় পর্যটন আকর্ষনের আধার, বরিশাল বিভাগের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা, কুমিল্লা জেলার ঐতিহ্য এবং পর্যটন, নেত্রকোনায় পর্যটন উন্নয়নের সম্ভাবনা, ক্রীড়া পর্যটন উন্নয়ন, বাংলাদেশে নব-গঠিত ট্যুরিষ্ট পুলিশ  ঃ পর্যটন শিল্প উন্নয়নে ভূমিকা এবং চ্যালেঞ্জ সমূহ- শীর্ষক শিরোনামে লেখাগুলো বৈচিত্রময় ও তথ্যসমৃদ্ধ। যা পাঠকের জ্ঞানের চোখকে আরও সমৃদ্ধ করবে।

বইটিতে অনেক তথ্যসমৃদ্ধ লেখার মধ্যে-‘‘বঙ্গবন্ধুর ভ্রমন পিপাসা ও বাংলাদেশের পর্যটন’’- লেখাটি আমাদের ঐতিহাসিক দলিলের স্বাক্ষ্যবহন করছে। কারণ তিনিই বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন এর প্রতিষ্ঠাতা ও রূপকার।

বাংলাদেশের পর্যটনের ইতিহাসে মোঃ জিয়াউল হক হাওলাদার এর লেখা পর্যটন শিল্পের ইতিত্তৃত্ত’’- বইটি একটি ঐতিহাসিক গবেষনামূলক দলিল। বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের অগ্রযাত্রায় বইটি ঐতিহাসিক ভূমিকা রাখবে। এটি একটি পর্যটন শিল্পের মৈৗলিক গ্রন্থ। এ বইটি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের জ্ঞান বিস্তারে কাজে আসবে। পর্যটন শিল্প নিয়ে যারা মৌলিক গবেষনা করছেন তা এই বই থেকে ঐতিহাসিক তথ্য পারিন।’’

বই জ্ঞানের প্রথীক। বই একান্ত নীরব মূর্হুতে অন্তরাত্বার বন্ধু। বই প্রাণের কথা বলে। বই বুকের জমিনে জমে থাকা না বলা কথা বার বার স্মরণ করিয়ে দেয়। তেমনি ‘‘ পর্যটন শিল্পের ইতিবৃত্ত’’ আমাদের এ সোনার বাংলাদেশকে মনে করিয়ে দেয় বার বার । শতবার।

আরও খবর

Sponsered content

আরও খবর: অর্থনীতি

সিটির সঙ্গে একীভূত না করতে গভর্নরকে বেসিকের কর্মীদের স্মারকলিপি

ওসিডিএল এর নেতৃত্বে- নিরাপদ ও লাভজনক আবাসনের প্রতিশ্রুতি নিয়ে আমিন সিটি পূর্বাচলের পথচলা শুরু হয়েছে

রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ে খেললে সরাসরি কারাগারে পাঠানো হবে: গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী

স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব এর দৃষ্টি আকর্ষণ : চট্টগ্রাম বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা ও ইউনিয়ন সড়ক প্রশস্তকরণ ও শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক-এর নাম প্রস্তাবে ব্যাপক অনিয়ম

এশিয়ান ক্যান্সার ইনস্টিটিউট বিডি প্রাইভেট লিমিটেড এবার কাজ করছেন মরণব্যাধি ক্যান্সার চিকিৎসা নিয়ে

রিহ্যাব এর বার্ষিক সাধারণ সভা-২০২০ || আবাসন ব্যবসায়ীদের সার্বিক কল্যাণে কাজ করছি – আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল রিহ্যাব প্রেসিডেন্ট