জাতীয়

বাঅনৌপক ১৯ ধারা অমান্য করে রিয়াজ করপোরেশনের ইজারা চুক্তি অবৈধভাবে বাতিল-২৬৮ দিনের ইজারা মূল্য কি ২৩ লক্ষ টাকা?

  অনক আলী হোসেন শাহিদী ঃ ২৯ মে ২০২৩ , ৮:৫১:০৫ প্রিন্ট সংস্করণ

গত ২০২০ সনের ৫ই অক্টোবর এর এক পত্রের মাধ্যমে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বাঅনৌপক) নিয়ন্ত্রিত আরিচা নদী বন্দর কর্তৃক সম্পূর্ন অবৈধভাবে ইজারা চুক্তির অতি গুরুত্বপূর্ন ১৯ ধারা অমান্য করে “ফরিদপুর নদীবন্দর (সিএন্ডবি) ঘাট এলাকায় শুল্ক আদায় ও হ্যান্ডেলিং পয়েন্ট” এর ইজারা গ্রহিতা “রিয়াজ কর্পোরেশন” এর ইজারা চুক্তি বাতিল করেছে। চুক্তির ১৯ ধারার শর্ত ছিল- “কোন বিশেষ কারনে উল্লেখিত লাইসেন্সের মেয়াদ বলবৎ থাকাকালীন সময়ে লাইসেন্সদাতা এই লাইসেন্স বাতিল করতে চাইলে লাইসেন্সের অবশিষ্ট সময়ের জন্য লাইসেন্স গ্রহীতাকে আনুপাতিক হারে অবশিষ্ট টাকা ফেরৎ দিয়ে লাইসেন্সদাতা কর্তৃক এই লাইসেন্স বাতিল করতে পারবেন এবং অনুরূপ ক্ষেত্রে লাইসেন্স গ্রহীতা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে কোন প্রকার মামলা দায়ের করতে পারবেন না”। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ তাদের উক্ত শর্ত অমান্য করে সম্পূর্ন অবৈধভাবে লাইসেন্স গ্রহীতা “রিয়াজ কর্পোরেশন” এর ইজারা চুক্তি বাতিল করে। উক্ত কার্যাদেশে ইজারা চুক্তির মেয়াদ ছিল ২০২০ সনের ১লা জুলাই হইতে ২০২১ সনের ৩০শে জুন পর্যন্ত ৩৬৫ দিন। উক্ত ঘাটের ইজারা মূল্য ছিল ভ্যাট ও আয়করসহ ৬০ লক্ষ টাকা। সংশ্লিষ্ট ইজারাদার ২০২০ সনের ১লা জুলাই হতে ২০২০ সনের ৬ই অক্টোবর পর্যন্ত মোট ৯৭ দিন ইজারার ঘাট ভোগ করেছে। বাকী ২৬৮ দিনের অভোগকৃত প্রাপ্য ছিল ৪৪,০৫,৫৭৯/= (চুয়াল্লিশ লক্ষ পাঁচ হাজার পাঁচশত ঊনআশি) টাকা। যা শর্ত অনুযায়ী লাইসেন্স বাতিলের পূর্বেই পরিশোধের বিধান ছিল, যা বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ সম্পূর্ন অনৈতিকভাবে অমান্য করেছে। এ বিষয়টির নিরপেক্ষ তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।
অনুসন্ধানে জানা যায়- বাঅনৌপক, আরিচা নদীবন্দর এর উপপরিচালক এবং বন্দর ও পরিবহন কর্মকর্তা গত ২০২০ সনের ৫ই অক্টোবর ভূমি অধিগ্রহন, ক্ষতিপূরন ও ফোরশোর ম্যাপ প্রস্তুতের কারন উল্লেখ করে রিয়াজ কর্পোরেশনের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তি বাতিল করেন। গত ২০২০ সনের ১৫ই অক্টোবর সহকারী কমিশনার, ভূমি, ফরিদপুর সদর জরীপকৃত ফরিদপুর নদীবন্দরের সর্বমোট ৫৪.৯৬৭ একর জমি বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দেন। এরপর গত ২৯-১০-২০২০ইং “রিয়াজ কর্পোরেশন” বাতিলকৃত ইজারা পূনঃবহালের আবেদন করলেও কর্তৃপক্ষ কোন পদক্ষেপ গ্রহন করে নাই।
জানা যায়, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের অনিয়মের এখানেই শেষ নয়, উচ্চ আদালতের রায় অমান্য: সংশ্লিষ্ট লাইসেন্স গ্রহীতা “রিয়াজ কর্পোরেশন” তার ইজারাপ্রাপ্ত ঘাটটি পূনরায় নবায়ন পেতে তৎকালীন কোভিড-১৯ এর ভয়াবহতা উল্লেখ করে গত ২০২১ সনের ১৬ই জুন চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ বরাবরে ২০২১-২০২২ অর্থ বছরের জন্য নবায়ন পেতে একটি আবেদন দাখিল করেন। ঐ আবেদন ঐ দিনই সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যানের দপ্তর গ্রহন করেন। কিন্তু এ বিষয়ে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ কোন পদক্ষেপ না নিলে- “রিয়াজ কর্পোরেশন” ন্যায় বিচার পেতে একটি রিট আবেদন করলে (রিট নং-৫৯৫১/২০২১) মহামান্য হাইকোর্ট আবেদনকারীর বিগত ২০২১ সনের ১৬ই জুনের পত্র অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা প্রদান করে। কিন্তু বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ অজানা কারনে আদালতের উক্ত সিদ্ধান্ত অমান্য করে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ সমগ্র বাংলাদেশের ঘাট পয়েন্টগুলির ২০২০-২০২১ সনের ক্ষতিগ্রস্ত ইজারা গ্রহীতাগনের অনুকুলে ২০২১-২০২২ সনের ইজারা নবায়ন করলেও আবেদন সত্বেও “রিয়াজ কর্পোরেশন” এর অনুকুলে ইজারা নবায়ন করে নাই। পরবর্তী পর্যায়ে “রিয়াজ কর্পোরেশন” বিগত ২০২২ সনের ২৬শে জুন বিষয়টি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব-বরাবরে মহামান্য হাইকোর্টের রীট পিটিশন নং ৫৯৫১/২০২১ এর আদেশ বাস্তবায়নের অনুরোধ জানিয়ে একটি আবেদন দাখিল করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় তার দপ্তরের স্মারক নং- ১৮.০০.০০০০.০১৯.১৮.০৬৭.১৫.২৩৩ তাং: ০৪ জুলাই ২০২২ এর মাধ্যমে আবেদনকারীর দাবী অনুযায়ী মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক আদেশকৃত রিট পিটিশন নং- ৫৯৫১/২০২১ তাং: ২৬-০৬-২০২১ এর আলোকে আরিচা নদী বন্দরের নিয়ন্ত্রনাধীন ফরিদপুর নদী বন্দর (সিএন্ডবি) ঘাট এলাকাতে শুল্ক আদায় ও লেবার হ্যান্ডেলিং পয়েন্টটির ২০২২-২০২৩ ও ২০২৩-২০২৪ বছরের জন্য অভোগকৃত ইজারা অথবা জমাকৃত অর্থ সুদসহ ফেরৎ প্রদানের লক্ষ্যে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা প্রদান করেন। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের এক শ্রেনীর অসাধু কর্মকর্তাদের অপতৎপরতায় ঐ মন্ত্রণালয়ের ঐ আদেশও অমান্য করা হয়। পরবর্তী পর্যায়ে “রিয়াজ কর্পোরেশন” পূনঃরায় বিষয়টি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়কে অবহিত করলে সংশ্লিষ্ট নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় তার দপ্তরের স্মারক নং- ১৮.০০.০০০০.০১৯.১৮.০৬৭.১৫.২৯০ তাং: ২৬-০৯-২০২২ইং এর মাধ্যমে বিষয়টি নিস্পত্তি করতে উচ্চ আদালতের রিট পিটিশন নং- ৫৯৫১-২০২১ এর রায় বাস্তবায়নের নির্দেশনা প্রেরন করেন। কিন্তু বাংলাদেশ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ উক্ত আদেশও অমান্য করেন।


অনুসন্ধানে জানা যায়- এত কিছুর পরে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ “রিয়াজ কর্পোরেশন” এর বিগত ২০২০ সনের ১৩ই অক্টোবর তারিখের বরাত দিয়ে তার দপ্তরের স্মারক নং- ১৮.১১.০০০০.০৬৩.০২.০০৩.১৮ (ফরিদপুর) ২৪৭০ তাং: ১২-১০-২০২২ইং তারিখে এই মর্মে একটি পত্র প্রদান করেন যে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের অভোগকৃত সময়ের অর্থ ২৩ লক্ষ ৩২ হাজার ৩৬১ টাকা ফেরৎ প্রদানের বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। পরবর্তীতে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ গত ২০২৩ সালের ২রা ফেব্রুয়ারী তার দপ্তরের স্মারক নং- ১৮.১১.০০০০.০৬৩.৫৬.০০২.২৩.২১ এর মাধ্যমে একটি পত্র দিয়ে জানান- আপনার বিগত ০৬-১০-২০২০ইং তারিখের আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০২০-২০২১ অর্থ বছরের অভোগকৃত সময়ের অর্থ বাবদ ২৩,৩২,৩৬১/= (তেইশ লক্ষ বত্রিশ হাজার তিনশত একষট্টি) টাকা গ্রহন করতে “রিয়াজ কর্পোরেশন”কে একটি পত্র দেন। “রিয়াজ কর্পোরেশন” উক্ত পত্রের প্রতিবাদে তার দপ্তরের স্মারক নং- আরসি- ১১০/২৩ তাং: ১২-০২-২০২৩ইং একটি পত্র দেন। উক্ত পত্র সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যানের দপ্তর ঐ দিনই গ্রহন করেন। উক্ত পত্রে তিনি তার দাবীকৃত অর্থ (সুদসহ) ফেরৎ অথবা ব্যর্থ হলে অভোগকৃত ২৬৮ দিনের জন্য উক্ত ঘাট ইজারা দেয়ার অনুরোধ জানান। ঐ পত্রে “রিয়জ কর্পোরেশন” দাবী করেন- বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ নিম্ন স্বাক্ষরকারীর নামে ০৬-১০-২০২০ইং ও ১৩-১০-২০২০ইং যে পত্রের দাবী করেছে- ঐ তারিখে তিনি কোন পত্রই দেন নাই। অদ্যাবধি বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ উক্ত পত্রের কোন জবাব দেন নাই। পূনরায় “রিয়াজ কর্পোরেশন” গত ৮মে ২০২৩ইং তার দপ্তরের স্মারক নং- আরসি-১৯২/২৩ এর এই মর্মে একটি পত্র দেন যে, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক তাদের ইজারা লাইসেন্স দেয়া চুক্তিপত্রের ১৯ ধারা বেআইনীভাবে লংঘন করে “রিয়াজ কর্পোরেশন” এর লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। ২০২০-২০২১ অর্থ বছরের তার অভোগকৃত ২৬৮ দিনের ভ্যাট ও আয়করসহ সমুদয় অর্থ (সুদসহ) ৭ (সাত) দিনের মধ্যে ফেরৎ দেওয়া অথবা অভোগকৃত ২৬৮ দিনের জন্য ঘাট ইজারা গ্রহনের আবেদন জানান। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ উক্ত পত্রের কোন জবাব না দিয়ে অভোগকৃত ২৬৮ দিনের প্রকৃত পাওনা অর্থ সঠিকভাবে নির্ধারন না করে সম্পূর্ন অনৈতিকভাবে তার দপ্তরের স্মারক নং- ১৮.১১.০০০০.০৬৩.০২.০০৩.১৮ (ফরিদপুর সিএন্ডবি ঘাট-২) ৮৯১ তাং: ১৪-০৫-২০২৩ইং একটি পত্র প্রেরন করেন। ঐ পত্রে নিম্ন স্বাক্ষরকারী কাল্পনিক বিগত ০৬-১০-২০২০ইং তারিখের পত্রের বরাত দিয়ে জানান- “আগামী ৩১শে মে ২০২৩ইং এর মধ্যে আপনার অভোগকৃত সময়ের ২৩,৩২,৩৬১/= (তেইশ লক্ষ বত্রিশ হাজার তিনশত একষট্টি) টাকা গ্রহন না করলে উক্ত অর্থ কর্তৃপক্ষের তহবিলে জমা প্রদান করে হবে।”
অনুসন্ধানে জানা যায়- বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের একশ্রেনীর অসৎ কর্মকর্তার অনৈতিক অপতৎপরতার কারনে “রিয়াজ কর্পোরেশন” ন্যায় বিচার হতে বঞ্চিত হয়েছে, উচ্চ আদালতের রায় ও মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অমান্য করা হয়েছে। উক্ত বিষয়টির নিরপেক্ষ তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তির ব্যবস্থাসহ বিষয়টি ইতিবাচকভাবে নিস্পত্তি করা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে অনুসন্ধানী মহল বলছেন- “বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ ইজারা চুক্তির ১৯ ধারা বাস্তবায়ন না করে ইজারা চুক্তি কেন বাতিল করলো? উচ্চ আদালদের রিট পিটিশন নং- ৫৯৫১/২০২১ বাস্তবায়নে কোন পদক্ষেপ নেয় নাই। এর কারন কি? নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দুটি পত্রের বিষয়ে কোন পদক্ষেপ নেয় নাই। অভোগকৃত ২৬৮ দিনের ভ্যাট ও আয়করসহ ইজারা গ্রহীতার পাওনা কত? ও ইজারা গ্রহিতার সর্বশেষ বিগত ১২-০২-২০২৩ইং ও ০৮-০৫-২০২৩ইং পত্রের উত্তর কেন দেয়া হলো না? এরই বা কারন কি? নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে এসব প্রশ্নের উত্তর খুজলে- বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের ভিতরে লুকিয়ে থাকা অপরাধী চিহিৃত হবে।” আমরা স্থানীয় প্রতিবেদকের মাধ্যমে জানতে পেরেছি, কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে ঘাট পয়েন্ট পরিচালনার ফলে অপচয় ও লুটপাট হচ্ছে। ফলে সরকার রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
“রিয়াজ কর্পোরেশন” এর স্বত্তাধিকারী রিয়াজ আহমেদ শান্ত- এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটির মাধ্যমে বিষয়টি তদন্ত করে দোষীদের চিহিৃত করা এবং তার প্রাপ্য অর্থ (সুদসহ) ফেরৎ চেয়েছেন অথবা অভোগকৃত ২৬৮ দিনের জন্য উক্ত ঘাট ইজারা প্রদানের দাবী জানিয়েছেন।
অনুসন্ধানে জানা যায়- “রিয়াজ কর্পোরেশন” এর লাইসেন্স অবৈধভাবে বাতিলের পরে ২০২০ সনের ৭ই অক্টোবর হতে অদ্যাবধি আরিচা নদীবন্দর কর্তৃপক্ষ উক্ত ঘাটের ইজারা দরপত্র আহবান না করে নিজেরাই ইজারা মূল্য আদায় করছে। কিন্তু কেন? ইতোমধ্যে তাদের বিরুদ্ধে স্থানীয় ও জাতীয় সংবাদপত্রে বেশ কিছু সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ফরিদপুর থেকে প্রকাশিত স্থানীয় “দৈনিক বাঙালী খবর” পত্রিকায় ২০২২ সনের ৩রা জুলাই “ফরিদপুর বিআইডব্লিউটিএ সরকার কর্তৃক খাস কালেকশন থাকলেও সিএন্ডবি ঘাট টোল ঘরটি এখন স্থানীয় প্রভাবশালী মিঠুর দখলে” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ঢাকা থেকে প্রকাশিত “দৈনিক লাখোকন্ঠ” পত্রিকায় ২০২২ সনের ২৭শে জুন “ফরিদপুর বিআইডব্লিউটি এর টোল ঘরটি এখন স্থানীয় প্রভাবশালীর দখলে” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এসব প্রকাশিত সংবাদ এর প্রেক্ষিতেও কোন তদন্ত হয়নি।
স্থানীয় মহল, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের প্রতি নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে “রিয়াজ কর্পোরেশন” এর প্রতি যে অবৈধ অপতৎপরতার মাধ্যমে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ তাদের চুক্তির ১৯ ধারা বাস্তবায়ন না করে কেন তার ইজারা বাতিল করা হলো, তার নিরপেক্ষ তদন্তের দাবী জানিয়েছেন।

আরও খবর

Sponsered content

আরও খবর: জাতীয়

৩৩তম নিউইয়র্ক আন্তর্জাতিক বাংলা বইমেলায় বিশেষ অতিথি বক্তা হিসেবে আমন্ত্রিত হয়েছেন ড. মিল্টন বিশ্বাস

শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক পরিচালিত জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৪ ইং উপলক্ষে জেলার “শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান” নির্বাচিত || ফরিদপুরের ভাংগা’র ইকামাতে দ্বীন মডেল কামিল মাদ্রাসা

ফরিদপুরে কমিউটার ট্রেন এর যাত্রা বিরতি || ড. যশোদা জীবন দেবনাথের আবেদন মঞ্জুরের আশ্বাস দিলেন রেলমন্ত্রী মোঃ জিল্লুল হাকিম এমপি

ঘটনাস্থল: ঢাকার উত্তরখান ॥॥ সন্ত্রাসী মোঃ আশিক মিয়ার নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী নিরীহ মোঃ নুরুল হকের প্রায় ১৩০০ অযুতাংশ জমি অবৈধ দখলে রেখেছে ॥॥ প্রাণের ভয়ে আদালতে যেতে পারছেন না তিনি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মোঃ সোহেল রেজার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশ

রূপালী ব্যাংক লোকাল অফিসের মহাব্যবস্থাপক কর্তৃক আত্মসাৎকৃত প্রায় ৪১ লাখ টাকার এফ ডি আর এর অভিযোগটি অর্থঋণ মোকাদ্দমা ৯৬/২০১৯ এ বিচারের জন্য নথিভূক্ত হয়েছে