অন্যান্য

দারিদ্র বিমোচন ও নারীর ক্ষমতায়নে কাজ করছে ইসলামী ব্যাংক, দুই মন্ত্রীর সন্তুষ্টি।

  নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ২৯ মার্চ ২০২৩ , ৭:৩৬:২৭ প্রিন্ট সংস্করণ

দেশের টেকসই অর্থনৈতিক ভিত্তির মূল তালিকা শক্তি হচ্ছে নিম্ন আয়ের সাধারন মানুষ। ক্ষুদ্র ব্যবসার মাধ্যমে নিজের ভাগ্যকে বদলে নিয়েছে এই শ্রেনীর মানুষেরা। এরাই মূলত দেশের অর্থনৈতিক ভিত্তিকে সুদৃঢ় করছে তাদের ব্যক্তিগত জীবনের ভাগ্যকে বদলে দিয়ে। তাদের লক্ষ্য হচ্ছে পরিবার-পরিজন নিয়ে নূন্যতমভাবে বেঁচে থাকা। অল্পে তুষ্ট থাকা এইসব মানুষগুলো ক্ষুদ্র ব্যবসার মাধ্যমে তিল তিল করে রাষ্ট্রকে করছে সমৃদ্ধ। ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে এ দেশকে রূপ দিচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশ। ক্ষুদ্র আয়ের এসব মানুষের পেছনে কাজ করছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। এ ব্যাংকের সারাদেশে ৩৯৪টি শাখা, ২২৯টি উপশাখা, ২৭০০টি এজেন্ট ও আউটলেট, ২৫০০টি এটিএম/সি আরএম বুথের মাধ্যমে ব্যবসায়িক সেবা গ্রহন করছে এইসব ক্ষুদ্র আয়ের সম্ভাবনাময় ব্যবসায়ীরা।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ একটি ইসলামী শরীয়াহ্ ভিত্তিক বাণিজ্যিক ব্যাংক। যে ব্যাংকটি দারিদ্র দূরীকরণ, নারীর ক্ষমতায়ন ও নারীকে স্বাবলম্বী নারী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সম্ভব সব রকম প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। ইসলামী ব্যাংকের একটি সূত্র থেকে জানা যায় ব্যাংকটি দারিদ্র দূবীকরণ ও নারীর ক্ষমতায়নে ৩১ হাজার গ্রামের ১৬ লক্ষাধিক প্রান্তিক পরিবারের মাঝে ক্ষুদ্র বিনিয়োগ প্রদান করেছে। এই বিনিয়োগের মধ্যে ৯৪ শতাংশই নারী। দেশের অর্ধেকই নারী। নারীর ক্ষমতায়ন ও আর্থিকভাবে সমৃদ্ধ করার লক্ষ্য নিয়ে ব্যাংকটি কাজ করছে বিগত ৪০ বছর ধরে। এ ব্যাংক সম্পর্কে দেশের রাষ্ট্র-বিজ্ঞানীরা বলেছেন একটি রাষ্ট্রকে সমৃদ্ধ করতে পুরুষের পাশাপাশি অর্থবহভাবে নারীর ক্ষমতায়ন অপরিহার্য। ইসলামী ব্যাংক মূল রাষ্ট্রকে সমৃদ্ধ করার মহৎ অঙ্গীকার নিয়েই কাজ করছে। নারীকে স্বাবলম্বী করার মহৎ অঙ্গীকার নিয়ে ইসলামী ব্যাংক নারীর ক্ষমতায়নকে নিশ্চিত করেছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে এর অসংখ্য দৃষ্টান্ত রয়েছে। রয়েছে অসংখ্য সাফল্য গাথা। ইসলামী ব্যাংক থেকে ক্ষুদ্র বিনিয়োগ গ্রহনের মাধ্যমে নারীরা উদ্যোক্তা হয়েছে। নানা ধরনের ব্যবসা করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। নারীকে উদ্যোক্তায় রূপ দিয়ে ইসলামী ব্যাংক একদিকে যেমন তাকে স্বাবলম্বী করেছে অন্যদিকে নারী যে শুধু নারী যে, সে যে দেশের সম্পদ তা তাকে জানান দিয়েছে।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ যে দারিদ্র দূরীকরণ ও নারীর ক্ষমতায়নের মাধ্যমে টেকসই বাংলাদেশ গড়তে যে প্রতিনিয়ত কাজ করছে তার কিছু উপমা উপস্থাপন করছি:
লালমনিরহাট জেলার কোদালকাটা গ্রামের গৌরী রানী বর্মন ইসলামী ব্যাংকের ক্ষুদ্র বিনিয়োগ নিয়ে জৈব সার উৎপাদনের ব্যবসা করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার জান্নাত বেগম ইসলামী ব্যাংক থেকে ক্ষুদ্র বিনিয়োগ নিয়ে নার্সারীর ব্যবসা করে নিজেকে স্বাবলম্বী করেছেন। নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলার মগড়াপাড়া গ্রামের জেসমিন আক্তারও ইসলামী ব্যাংকের ক্ষুদ্র বিনিয়োগ নিয়ে সফল ব্যবসায়ী হয়েছেন। কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার কাউলাকুয়া গ্রামের জয়নাল আবেদীন ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগ সহযোগিতা নিয়ে নার্সারী ব্যবসা করে সফল উদ্যোক্তা হয়েছেন। লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলার জনগ্রা-মোমিনপুর গ্রামের খায়রুননেছা বেগম আর ডি এস (রুরাল ডেভলপমেন্ট স্কীম) এর তত্ত্ববধানে ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগ নিয়ে ফল ও শাকসবজীর চাষ করে নিজেকে স্বাবলম্বী করেছেন। বান্দরবান জেলার হাফেজগোনা গ্রামের খাদিজা বেগম আর ডি এস এর মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকের ক্ষুদ্র বিনিয়োগ নিয়ে প্লাস্টিক পণ্য উৎপাদন এর ব্যবসা করেছেন। কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজেকে সফল করেছেন। আজ তিনি স্বাবলম্বী। ইসলামী ব্যাংকের সহযোগিতায় নারায়ণগঞ্জ জেলার উলাকান্দা গ্রামের কোহিনুর বেগম আর ডি এস এর তত্ত্বাবধায়নে ও উৎসাহে ক্ষুদ্র আকারের সুতা তৈরীর ব্যবসা করে নিজের ভাগ্যকে বদলে দিয়েছেন। রংপুর জেলার সদর উপজেলার আক্কেলপুর অঞ্চলের লিপি বেগম বিভিন্ন জাতের আমের বাগান করে নিজেকে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আর ডি এস এর তত্ত্বাবধানে ইসলামী ব্যাংকের ক্ষুদ্র বিনিয়োগ নিয়ে তিনি এই সফলতা অর্জন করেছেন। নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলার দালুরচর গ্রামের মাজেদা বেগম আর ডি এস এর তত্ত্বাবধানে পোল্ট্রি-ফার্ম দিয়ে নিজের ভাগ্যকে বদল করেছেন। তিনি ইসলামী ব্যাংকের ক্ষুদ্র বিনিয়োগ নিয়ে পোল্ট্রি-ফার্মের ব্যবসায় আজ একজন সফল উদ্যোক্তা। ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার বাঘালিয়া গ্রামের আব্দুল আজিজ হাঁসের খামার করে নিজের ভাগ্যকে বদলেছেন। আর ডি এস এর তত্ত্বাবধানে ইসলামী ব্যাংকের অনুদান নিয়ে তিনি এই সফলতা অর্জন করেছেন। বরিশাল জেলার পুরানাপাড়া এলাকার আসমা বেগম ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগ নিয়ে কবুতর পালন করে নিজের ভাগ্যকে বদলেছেন। তাকে প্রশিক্ষন দিয়েছেন আর ডি এস। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের উন্নত প্রশিক্ষনের মাধ্যমে আর ডি এস এমন অনেক উদ্যোক্তা তৈরী করেছেন। ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার শোল্লা অঞ্চলের ফিরোজা বেগম বিভিন্ন জাতের ফলের বাগান করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আর ডি এস এর তত্ত্বাবধানে ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগ নিয়ে তিনি এই সফলতা অর্জন করেছেন। নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার উপজেলার বেগমপাড়া গ্রামের হামিদা বেগম গাজী আর ডি এস এর উৎসাহে ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগ নিয়ে সফল মুদি ব্যবসায়ী হয়েছেন। তিনি আজ প্রতিষ্ঠিত ব্যাবসায়ী। নিজের শ্রম মেধা, আন্তরিকতা এবং ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগ সহযোগিতায় তিনি আজ এতদূর পর্যন্ত আসতে পেরেছেন। নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলার পারুলিয়া গ্রামের হোসেনা বেগম একজন সফল চাষী। ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগ সহযোগিতায় আর ডি এস এর উৎসাহে নিজেকে একজন আদর্শ কৃষি উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছেন। এমনিভাবে মুন্সীগঞ্জ জেলার সিংগার উপজেলার কোহিনুর বেগম পোল্ট্রি-খামার করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগকে কাজে লাগিয়ে কঠোর শ্রম ও আন্তরিক চেষ্টার মাধ্যমে তিনি এই সফলতা অর্জন করেছেন। নরসিংদী জেলার শিবপুর উপজেলার মোরশেদা বেগম কলার চাষ করে নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আর ডি এস এর তত্ত্বাবধানে ইসলামী ব্যাংকের দেয়া বিনিয়োগ কাজে লাগিয়ে তিনি মূলত এই সফলতা অর্জন করেছেন। ঢাকা জেলার দোহার উপজেলার জয়পাড়া এলাকার পারভীন আক্তার হাতে তৈরী তাঁত শিল্পের মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আর ডি এস এর তত্ত্বাবধানে ইসলামী ব্যাংকের দেয়া বিনিয়োগ কাজে লাগিয়ে তিনি এই সফলতা অর্জন করেছেন। ঢাকা জেলার দোহার উপজেলার বালিশপুর ইউনিয়নের রানু আক্তার ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগ নিয়ে বিভিন্ন জাতের ছাগল পালন করে সফল উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার সাজেদা বেগম ফুলের চাষ করে নিজেকে সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আর ডি এস এর তত্ত্বাবধানে ইসলামী ব্যাংকের দেয়া বিনিয়োগ কাজে লাগিয়ে আজ তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। একজন নারী হিসেবে সংসারে তাকে সবাই গুরুত্ব দিচ্ছে। সাজেদা বেগম নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার মাধ্যমে বুঝতে পারছেন নারীর ক্ষমতায়ন বলতে তিনি কি অনুভব করেন। জামালপুর সদর উপজেলার সুবিদপুর অঞ্চলের আয়েশা আক্তার শুঁটকী মাছ উৎপাদনের মাধ্যমে নিজেকে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আর ডি এস এর তত্ত্বাবধানে ইসলামী ব্যাংক জামালপুর শাখা থেকে বিনিয়োগ নিয়ে এই ব্যবসা শুরু করেন। কঠোর শ্রম এবং নিরন্তর চেষ্টার ফলে তিনি আজ একজন সফল ব্যবসায়ী। যশোর জেলার মনিরামপুর উপজেলার গানগুলিয়া গ্রামের পারুল খাতুন হস্তশিল্পের মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আর ডি এস এর সহযোগিতায় ইসলামী ব্যাংকের দেয়া বিনিয়োগ কাজে লাগিয়ে তিনি মূলত এই সফলতা অর্জন করেছেন। চট্টগ্রাম জেলার পতেঙ্গা উপজেলার মুসলিমাবাদ এলাকার মাহবুবা আরা হস্তশিল্পের উন্নয়নের মাধ্যমে নিজেকে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আর ডি এস এর তত্ত্বাবধানে ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগ কাজে লাগিয়ে তিনি এই সফলতা অর্জন করেছেন। নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার ফরিদা বেগম পাইকারী পণ্য বিক্রির মাধ্যমে নিজেকে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আর ডি এস এর তত্ত্বাবধানে ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগ নিয়ে তিনি এই সফলতা অর্জন করেছেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ সারাদেশে নারীর ক্ষমতায়নকে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যকে সামনে রেখে নারী উদ্যোক্তা তৈরী করেছেন। সকল ক্ষেত্রে বিনিয়োগ দিয়ে মূলত দারিদ্র দূরীকরণে ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছেন। অর্থনীতির একটি মৌলিক বক্তব্য হচ্ছে একটি দেশ তখনই দরিদ্র, যখন সে নিজে দরিদ্র হয়। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ মূলত দেশকে ক্ষুধা-দারিদ্রমুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশে রূপ দিতে দীর্ঘ ৪০ বছর যাবৎ কাজ করছে।

দেশের অর্থনেতিক সমৃদ্ধি অর্জনে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় কাজ করছে। এ দুই মন্ত্রণালয়ের মৌলিক লক্ষ্য হচ্ছে দেশের বেকার যুব-সমাজের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে তাদেরকে উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। একই সাথে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় নারীর ক্ষমতায়ন ও দারিদ্র বিমোচনসহ নারী উন্নয়নের বিষয় নিয়ে কাজ করছে। আমরা এই দুই মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ঠ মন্ত্রীদের সাথে কথা বলেছি। আমাদের এ কথার মৌলিক বিষয় ছিল ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ এর কার্যক্রমের বিভিন্ন দিক নিয়ে। বিশেষ করে সমাজের যুব-সমাজকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করতে একই সাথে নারী-সমাজকে আর্থিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে তাদের ভূমিকা নিয়ে। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ এর কার্যক্রম সর্ম্পকে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল এমপি বলেছেন-“ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ তাদের সারাদেশের শাখা ও উপশাখার মাধ্যমে যুব-উদ্যোক্তা তৈরীতে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে। বিভিন্ন ক্ষুদ্র ব্যবসায় যুব ও যুবাদের সম্পৃক্ত করে সহজ শর্তে বিনিয়োগ দিয়ে তাদের প্রতিষ্ঠিত করতে কাজ করছে। আমি ইসলামী ব্যাংকের এই কার্যক্রমের প্রতি গভীর সন্তোষ প্রকাশ করছি”। নারীর ক্ষমতায়ন ও দারিদ্র দূরীকরণে ইসলামী ব্যাংকের ভূমিকা সর্ম্পকে মন্তব্য করতে গিয়ে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেছা ইন্দিরা এমপি বলেছেন-“ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ সারাদেশে অসংখ্য অবহেলিত নারীদের ক্ষুদ্র বিনিয়োগ প্রদানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আমি আমার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সারাদেশে লক্ষ্য করেছি অধিকাংশ নারী উদ্যোক্তা সৃষ্টির পেছনে ইসলামী ব্যাংকের ইতিবাচক ভূমিকা রয়েছে। তাদের এই সফল কার্যক্রমের ফলে দেশ অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ হচ্ছে। তাদের দীর্ঘদিনের নিরন্তর কর্মে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আমি ইসলামী ব্যাংকের এই ভূমিকার প্রতি গভীর সন্তোষ প্রকাশ করছি”।

আরও খবর

Sponsered content