জাতীয়

বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপ দিতে পর্যটন কর্পোরেশন কাজ করছে-মোঃ আলি কদর, চেয়ারম্যান

  অনক আলী হোসেন শাহিদী : ১৬ জানুয়ারি ২০২৩ , ১১:৫৯:৫৮ প্রিন্ট সংস্করণ

 

বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মো: আলি কদর বলেছেন- ‘‘ বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে এক অনন্য শিল্পের নাম। এ শিল্পের রয়েছে যুগান্তকারী সম্ভাবনা। উন্নয়নের সেই সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে তথা বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপ দিতে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন কাজ করছে।’’ বর্তমান সরকারের ৪ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে দৈনিক সমাজ সংবাদের সাথে এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
বর্তমান সরকারের দীর্ঘ সময়ের উন্নয়ন চিত্র ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন চেয়ারম্যান মো: আলি কদর আরো বলেন,
‘‘বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে। সরকারের বিভিন্ন মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে আগামী ২০৩০ সালে এস.ডি.জি অর্জন, ২০৪১ সালে উন্নত বাংলাদেশ এবং ২১০০ সালে ডেল্টা প্ল্যানের মাধ্যমে সূখী-সমৃদ্ধ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠিত হবে। স্বপ্নের পদ্মা সেতু, এবং মেট্টোরেল বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ উন্নয়নের আরো একধাপ এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে স্যাটেলাইট প্রযুক্তির যুগে প্রবেশ করেছে। আরো বাস্তবায়িত হচ্ছে রূপপুর নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট, পায়রা সমুদ্র বন্দর এবং মাতারবাড়ি পাওয়ার প্ল্যান্ট ইত্যাদি। এ সকল অবকাঠামোগত উন্নয়ন বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের এক অত্যতম অনুষঙ্গ। এ উন্নয়ন পর্যটন শিল্পকে আরো এক ধাপ এগিয়ে নিবে।’’
তিনি বলেন, ‘‘ আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলদেশে ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি, নারীর ক্ষমতায়ন, যুবকদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং জি.ডি.পির প্রবৃদ্ধিসহ আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সাধিত হবে। সারাবিশ্বে পর্যটন এখন একটি একক বৃহত্তম শিল্প। সারাবিশ্বের মোট কর্মসংস্থানের প্রতি ১০ জনে ১ জন পর্যটন খাত থেকে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে প্রায় ৪৬ লক্ষ লোক জড়িত। সরকারের পর্যটন শিল্পে গৃহীত বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে দেশে প্রায় ১কোটি লোকের কর্মসংস্থান সৃস্টি হবে এবং জাতীয় প্রবৃদ্ধিতে উল্ল্যেখযোগ্য অবদান রাখবে।’’
পর্যটন কর্পোরেশন চেয়ারম্যান মো: আলি কদর আরো বলেন, ‘‘ জনগণকে সরাসরি সম্পৃক্তকরনের মাধমে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন দেশের সার্বিক জনকল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে আসছে। প্রথমত ‘পর্যটন শিল্প’ নিজেই একটি সেবাশিল্প। জনগণকে সেই মানসম্মত সেবা দেয়ার মানসেই হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এরপর থেকে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন সারা দেশে প্রায় অর্ধশত বাণিজ্যিক স্থাপনা প্রতিষ্ঠা করেছে এবং দেশি-বিদেশি পর্যটকদের নানাধরনের সুবিধাদি যেমন, আবাসন, আহার, পরিবহন, প্যাকেজ ট্যুর ও গাইডিং, ডিউটি ফ্রি অপারেশন্স, পর্যটন আকর্ষণের উন্নয়ন ও রক্ষনাবেক্ষণ ইত্যাদি। যথাযথভাবে প্রদান করে আসছে। যা আমাদের আন্তজাতিক বিশ্বে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।’’ তিনি আরো বলেন, ‘‘ পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন ও বিকাশের মাধ্যমে দেশের আর্থ-সমাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন বর্তমান সরকারের প্রচেষ্টায় গত ১৪ বছরে প্রায় ৪৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে মোট ২৫টি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্থবায়ন করেছে। প্রকল্পগুলো বাস্থবায়নের মাধ্যমে দিনাজপুর, কুয়াকাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, রংপুর, রাঙ্গামাটি, সিলেটের জাফলং ও লালাকাল এবং সুনামগঞ্জ, চট্টগ্রাম, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোণা, সিরাজগঞ্জের কাজীপুর, ঢাকার অদূরে গাজীপুরস্থ সালনায় পর্যটন সুবিধাদি প্রবর্তন ও উন্নয়ন করা হয়েছে। পাশাপাশি সংস্থার সকল ইউনিটসমূহ-কে ডিজিটাল পদ্ধতির আওতায় আনা হয়েছে।’’
তিনি আলো বলেন, ‘‘ বর্তমান সরকারের আমলে যেসকল উল্ল্যেখযোগ্য প্রকল্প বাস্থবায়ন করা হয়েছে তারমধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হচ্ছে, সাগর কন্যা কুয়াকাটায় ১০৯৬.৫০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ৫৯ কক্ষ আবাসিক ও ২৫০ আসন বিশিষ্ট কনফারেন্স হল সুবিধাদি সম্বলিত পর্যটন মোটেল ও ইযুথ ইন নির্মাণ। কিশোরগঞ্জ জেলার মসুয়ায় অবস্থিত সত্যজিত রায়ের জমিদার বাড়িতে উনষাট লক্ষ আটান্ন হাজার টাকা ব্যয়ে জমিদারবাড়ি সংস্কার ও একটি রেষ্ট হাউক নির্মাণ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সোনামসজিদ এলাকায় ছয় কোটি পয়ত্রিশ লক্ষ নিরাব্বই হাজার টাকা ব্যয়ে ১৫টি আবাসিক কক্ষ, ৫০ শয্যা ডরমেটরি, ৫০ আসনের রেস্তোরাঁ ইত্যাদি সুবিধাদির সমন্বয়ে পর্যটন কমপ্লেক্স নির্মাণ। রংপুর পর্যটন মোটেলের বিদ্যমান ৩৬টি আবাসিক কক্ষ, ১০০ আসনের কনফারেন্স হল এবং ১০০ আসনের রেস্তোরাঁর তিন কোটি পয়ঁতাল্লিশ লক্ষ নয় হাজার টাকার ব্যয়ে সংস্কার ও উন্নয়ন।
দিনাজপুরে অবস্থিত পর্যটন মোটেলের বিদ্যমান সুবিধাদির সাথে আরো ৬টি এসি কক্ষ ও ২০০ আসন কনফারেন্স হল দুই কোটি বিশ লক্ষ তিরানব্বই হাজার টাকা ব্যয়ে সংযোজন করে ঊধ্বমুখী সম্প্রসারণ। দিনাজপুর কান্তজিউ মন্দিরের সন্নিকটে ২টি এসি বিশ্রাম কক্ষ এবং ৩০ আসনের রেস্তোরাঁ আশি লক্ষ সাতানব্বই টাকা ব্যয়ে নির্মাণ। সিলেটের জাফলং-এ দুই কোটি সাতানব্বই লক্ষ সাতাত্তর হাজার টাকা ব্যয়ে ৪টি আবাসিক কক্ষ, ৫০ আসনের রেস্তোরাঁ এবং ২টি ওয়াস রুম সম্বালিত একটি মোটেল নির্মাণ।
রাঙ্গামাটিতে নয় কোটি চুয়াত্তর লক্ষ আঠাশি হাজার টাকা ব্যয়ে ৪৮টি আবাসিক কক্ষ, ১০০ আসনের রেস্তোরাঁ সুবিধাদি সম্বলিত একটি নতুন পর্যটন মোটেল নির্মাণ।
আগারগাঁস্থ শেরে- বাংলা নগরে ঊনাশি কোটি এক লক্ষ পঁচিশ হাজার টাকা ব্যয়ে বাংলদেশ পর্যটন করর্পোরেশনের (বাপক) ১৩ তলা বিশিষ্ট ‘পর্যটন ভবন’ নির্মাণসহ নানান প্রকল্প।
তিনি বলেন ‘‘এ প্রকল্পগুলো বাসস্তবায়নের ফলে দেশি-বিদেশি পর্যটকগণের সারাদেশ ভ্রমণে আগ্রহ বেড়েছে এবং স্থানীয় শিক্ষিত বেকার যুবক ও যুব-মহিলাদের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া, স্থানীয় জনগণের বিকল্প কর্মসংস্থান যেমন- স্যূভিনিয়ার শপ, স্যুটকি বিক্রেতা, স্থানীয় খাদ্য-সামগ্রী বিক্রেতা, হোটেল-মোটেলে পোল্ট্রি ও সবজি সরবারাহ ইত্যাদি সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় মানুষের ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে।’’
তিনি আরো বলেন, ‘‘ এছাড়াও ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরে সমুদ্র কণ্যা কুয়াকাটায় ওয়াচ টাওয়ার, পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালীর সোনারচরে বিশেষ পর্যটন অঞ্চল গঠন, কুয়াকাটা, তালতলী ও পাথরঘাট-কে নিয়ে বিশেষ পর্যটন অঞ্চল গঠন, ভোলার মনপুর ও চর কুকরী-মুকরী, টাঙ্গুয়ার হাওড়, সাতক্ষীরা মুন্সিগঞ্জ, পঞ্চগড়, নেত্রকোণার বিরিশিরি ও খালিয়াজুড়ি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ এবং বরগুনা জেলা তালতলীতে পর্যটন সুবিধাদি প্রবর্তনের লক্ষ্যে ১৯৯.৭৫ লক্ষ টাকা বয়ে সম্ভাব্যতা সমীক্ষ করা হয়েছে।’’
বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মো: আলি কদর তার প্রতিষ্ঠানের বর্তমান চলমান প্রকল্প প্রসঙ্গে বলেন, ‘‘ বর্তমানে আমাদের বেশ কিছু চলমান প্রকল্প রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, চট্টগ্রামস্থ আনোয়ার পারকিতে ৬২ কোটি ১১ লক্ষ ৩৭ হাজার টাকা ব্যয়ে ১৪টি কটেজ, ১০০ আসন রেস্তোরাঁ, ৩০০ আসনের কনভেনশন হল, ১টি বার, ২টি পিকনিক সেড, ১টি সার্ভিস ব্লক, চিঞ্জিং ক্লোসেট, চিলড্রেন এ্যামিউজম্যান্ট, কার পাকিং ও বাগান সম্বলিত পর্যটন সুবিধাদি নির্মাণ কাজ চলছে। এ প্রকল্পটি বাস্থবায়িত হলে আনোয়ারা সমুদ্রসৈকত এলাকায় বেসরকারী সেক্টেরের উদ্যোগে পর্যটন শিল্পে বিনিয়োগ বাড়বে। এখানে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। এই প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে স্থানীয় বেকার শিক্ষিত মানুষের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে।
নোয়াখালী জেলার হাতিয়া ও নিঝুম দ্বীপে পর্যটন সুবিধাদির উন্নয়ন: নোয়াখালী জেলার হাতিয়া ও নিঝুম দ্বীপে ৪৯ কোটি ৬১ লক্ষ ৭ হাজার টাকা ব্যয়ে পর্যটন কেন্দ্র নির্মাণ কাজ চলছে। উল্লেখযোগ্য সুবিধাদি হচ্ছে- হাতিয়ায় কটেজ, রেস্তোরাঁ, শিশু পার্ক ও অন্যান্য সুবিধাদি নির্মাণ এবং নিঝুম দ্বীপে কটেজ, রোস্তারাঁ, পিকনিক সেডসহ পর্যটন সুবিধাদি অন্তভুক্ত রয়েছে।
পঞ্চগড়ে পর্যটন সুবিধাদির উন্নয়ন: পঞ্জগড়ে ২২ কোটি ৪৬ লক্ষ ৭২ হাজার টাকা ব্যয়ে আবাসিক সুবিধা, রেস্তোরাঁ ও অন্যান্য সুবিধাদি সৃষ্টির প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। উল্লেখযোগ্য সুবিধাদি হচ্ছে ২টি কটেজ, ১টি মোটেল ও রেস্তোরাঁ ইত্যাদি। এসকল সুবিধাদি নির্মাণের ফলে হাওড়কেন্দ্রিক পর্যটন জনপ্রিয় হবে। হাওড় অঞ্চলে দেশি-বিদেশি ইকোট্যুরিস্টদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে এবং স্থানীয় কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে।
অর্থবছরে বরিশালের দুর্গাসগারে ১৬ কোটি ১৮ লক্ষ ১০ হাজার টাকা ব্যয়ে এক তলা বিশিষ্ট আবাসিক সুবিধা, রেস্তোরাঁ, স্যুভিনর শপ, ঘাটলা, ওর্য়াকওয়ে, সীমানা প্রাচীর, ডাক হাউস ও পিকনিক সেডসহ বিভিন্ন সুবিধা সৃষ্টির প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে।

নেত্রকোনা জেলার মোহনগঞ্জের আর্দশনগরে ৯ কোটি ৮৬ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা বয়ে পর্যটন সুবধিাদি নির্মাণ প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে হাওড় পর্যটনের উন্নয়ন হবে এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে।’’
তিনি বলেন, ‘‘ বর্তমান সরকার প্রণীত তথ্য অধিকার আইন সমুন্নত রেখে বাংলাদেশ পর্যটন করর্পোরেশন দেশি-বিদেশি পর্যটকদের পর্যটন সম্পর্কিত নানা প্রকার তথ্য সেবা দিয়ে যাচ্ছে। দেশের সব কয়টি বিভাগের ‘পর্যটন আকর্ষণীয় স্থানসমুহ’ নিয়ে বিভাগ ভিত্তিক চিত্র ও তথ্য সম্বলিত ৮বিভাগের সচিত্র পুস্তক প্রকাশ করা হয়েছে। একই সাথে সরকার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ স্লোগানকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে বাংলাদেশ পর্যটন করর্পোরেশন নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করেছে এবং সেটি নিয়মিত হালনাগাদ করা হচ্ছে। অন্যদিকে ব্যাপক-এর সকল বাণিজ্যিক স্থাপনাসমূহ অনলাইন অটোমেশন পদ্ধতির আওতায় আনা হয়েছে। ফলে জনসেবা প্রদান অধিক দ্রুত ও সহজসাধ্য হয়েছে। দেশের পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন ও বিকাশের লক্ষ্যে যথাযথ প্রচার ও বিপণন কার্যক্রম অত্যন্ত জরুরি। বাংলাদেশ পর্যটন করর্পোরেশন তার সেবামূলক কার্যক্রমসহ দেশের পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের নানাপ্রকার প্রচার কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। সমগ্র বাংলাদেশ ৮০০’র অধিক পর্যটন আকর্ষণ চিহ্নিত করে বিভাগভিত্তিক ৮টি সচিত্র পর্যটন আকর্ষণ বই প্রকাশ করার কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।
পরিশেষে তিনি বলেন, ‘‘ বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন বানিজ্যিক ভাবে একটি সম্ভাবনাময় প্রতিষ্ঠানের নাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে স্মাট বাংলাদেশ গড়ার যে ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ পযর্যটন কর্পোরেশন মূলত সেই লক্ষ অর্জনেই কাজ করছে।’’

আরও খবর

Sponsered content

আরও খবর: জাতীয়

ঘটনাস্থল: ঢাকার উত্তরখান ॥॥ সন্ত্রাসী মোঃ আশিক মিয়ার নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী নিরীহ মোঃ নুরুল হকের প্রায় ১৩০০ অযুতাংশ জমি অবৈধ দখলে রেখেছে ॥॥ প্রাণের ভয়ে আদালতে যেতে পারছেন না তিনি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মোঃ সোহেল রেজার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশ

রূপালী ব্যাংক লোকাল অফিসের মহাব্যবস্থাপক কর্তৃক আত্মসাৎকৃত প্রায় ৪১ লাখ টাকার এফ ডি আর এর অভিযোগটি অর্থঋণ মোকাদ্দমা ৯৬/২০১৯ এ বিচারের জন্য নথিভূক্ত হয়েছে

সমরাস্ত্র প্রদর্শনী পরিদর্শন করলেন প্রধানমন্ত্রী

ভারতীয় হার্ট বিশেষজ্ঞ || ডাঃ শ্বঙ্খ শুভ্র দাস চিকিৎসা সেবার পেশাদারিত্ব আমাকে মুগ্ধ করেছে

ফরিদপুর চুনাখাটা দাখিল মাদ্রাসা ॥॥ নিয়োগ পরীক্ষায় প্রথম হয়েও নিয়োগ পাচ্ছে না নিরাপত্তা কর্মী ও সুপার পদের প্রার্থী ॥॥ প্রতিবন্ধকতা কার?ঘটনাটি তদন্ত প্রয়োজন