জাতীয়

এ দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে রূপ দিতে বহুমাত্রিক প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে ইসলামী ব্যাংক – বাংলাদেশ ব্যাংক মূখপাত্র।

  অনক আলী হোসেন শাহিদী: ২৯ মার্চ ২০২৩ , ৮:৩৭:৫০ প্রিন্ট সংস্করণ

বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে ব্যাংকটির মূখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মোঃ মেজবাউল হক বলেছেন- “এ দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে বহুমাত্রিক প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড।” ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড কি কি বহুমাত্রিক বিষয় নিয়ে কাজ করছে- সে সম্পর্কে দৈনিক সমাজ সংবাদকে বিস্তারিত জানিয়েছেন। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড এর ৪০তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে এই প্রতিনিধি দেয়া এক একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড এর কার্যক্রম, বিভিন্ন চলমান প্রকল্প একই সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন নির্দেশনার সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে ব্যাংকটি আজ দক্ষিন-পূর্ব এশিয়ার প্রথম এবং অন্যতম সুদমুক্ত ইসলামী শরীয়াহ ভিত্তিক ব্যাংক হিসেবে বিশেষ আস্থা অর্জন করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক মূখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মোঃ মেজবাউল হক বলেন- “বাংলাদেশের গন-মানুষের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পূরনে ইসলামী শরীয়াহ্ ভিত্তিক ব্যাংকিং ব্যবস্থা বাস্তবায়ানের লক্ষ্যকে সামনে রেখে ১৯৮৩ সালে ইসলামী ব্যাংকের কার্যক্রম শুরু হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক- ইসলামী শরীয়াহ ভিত্তিক ব্যাংক হিসেবে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডকে ১৯৮৩ সালে প্রথম ইসলামী ব্যাংক হিসেবে অনুমোদন দেয়। শুরু হয় ব্যাংকটির দীর্ঘ পথ চলা।” তিনি বলেন- “ইতিহাস পর্যালোচলনা করে আমরা জেনেছি- বাংলাদেশ ইসলামী ব্যাংকের সিদ্ধান্তটা শুরু হয়েছিল ১৯৭৪ সালে দ্বিতীয় ওআইসি সম্মেলনে বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যোগদানের মাধ্যমে। সেই সম্মেলনে সিদ্ধান্ত হয় মুসলিম দেশ সমূহে ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠার। সেই বছর জেদ্দায় অনুষ্ঠিত ওআইসি দেশ সমূহের অর্থমন্ত্রীদের সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু সরকারের অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহ্মেদ আইডিবি সম্মেলনে স্বাক্ষর করেন। এরই ধারাবাহিকতায় সরকারী-বেসরকারী নানা উদ্যোগ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের বলিষ্ঠ ভূমিকায় এদেশে দক্ষিন-পূর্ব এশিয়ার প্রথম সুদমুক্ত ইসলামী শরীয়াহ ভিত্তিক ব্যাংক রূপে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড ১৯৮৩ সালে তাদের কার্যক্রম শুরু করে। অদ্যবধি ব্যাংকটি একটি বহুমাত্রিক টেকসই ও জনবান্ধব ব্যাংক হিসেবে গন-মানুষের আস্থা অর্জন করে এগিয়ে যাচ্ছে। এই ধারাবাহিকতায় দেশে বর্তমানে আরো ১০টি ব্যাংক- ইসলামী শরীয়াহ ভিত্তিক ব্যাংক হিসেবে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে।” নির্বাহী পরিচালক মোঃ মেজবাউল হক বলেন- “বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ থেকে ডিজিটাল বাংলাদেশ অবশেষে স¥ার্ট বাংলাদেশে রূপ দিতে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড- দেশের সার্বিক উন্নয়নে সহযোগী ভূমিকা পালন করছে।” তিনি বলেন- “আপনি দেখছেন, ডিজিটাল প্রযুক্তি সমৃদ্ধ বিস্তৃত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এই ব্যাংটি দেশের বহুমাত্রিক উন্নয়নে কাজ করছে। বলতে পারেন ইসলামী ব্যাংক দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের বিভিন্ন ক্ষেত্রকে প্রতিষ্ঠিত করতে চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে।” তিনি বলেন- কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে ইসলামী ব্যাংক ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে আর্থসামাজিকভাবে কাজ করতে জাতীয় নীতিমালার সাথে একীভূত হয়ে কাজ করছে। এর ফলে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি সমৃদ্ধ হচ্ছে। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ মূলত সমতল-পাহাড়, চরাঞ্চল ও দ্বীপ এলাকাসহ প্রান্তিক মানুষের হাতের নাগালে বহুমাত্রিক ও সহজ ব্যাংকিং সেবা নিয়ে হাজির হচ্ছে। তাদের দীর্ঘদিনের এই ইতিবাচক অব্যাহত প্রচেষ্টার ফলে দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হচ্ছে।” তিনি আরও বলেন- “ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডকে ইসলামী শরীয়াহ ভিত্তিক একটি মডেল ব্যাংক বলতে পারেন। এদের বহুমাত্রিক কর্মসূচী নিয়ে আসছে সাফল্য। ব্যাংকটির আমানত, বিনিয়োগ আমদানী, রপ্তানী রেমিট্যান্স আহরন, শিল্পায়ন, এসএমই বিনিয়োগ, উদ্যোক্তা উন্নয়ন, পোল্ট্রি ও প্রাণিজ শিল্পের উন্নয়ন, দারিদ্র বিমোচন ও নারীর ক্ষমতায়নসহ প্রায় সকল ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রেখে নিজেদেরকে মডেল ব্যাংককে রূপ দিয়েছে। এর ফলে ব্যাংকটি বাংলাদেশ ব্যাংকের সুদৃঢ় আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছে।”

আমি বাংলাদেশ ব্যাংকের মূখপাত্র- মোঃ মেজবাউল হক এর নিকট জানতে চেয়েছিলাম- ইসলামী ব্যাংকের বহুমাত্রিক কর্মসূচী নিয়ে কিছু বলবেন কি? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন- “আমি আপনাকে আগেই বলেছি ইসলামী ব্যাংক রাষ্ট্রের উন্নয়ন কর্মসূচীর সাথে একীভূত হয়ে কাজ করছে। যেমন- রেমিট্যান্স আহরনের ক্ষেত্রে ব্যাংকটি শীর্ষে রয়েছে। দেশের এক-তৃতীয়াংশের বেশী রেমিট্যান্স আহরনের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে ইসলামী ব্যাংক।” এ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন- “২০২২ সালে ইসলামী ব্যাংক আমদানী ও রপ্তানী বাণিজ্য এবং রেমিট্যান্স আহরন মোট ১ লক্ষ ৫৬ হাজার ও ৬৪ হাজার কোটি টাকা আহরন করেছে।” তিনি বলেন- “বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স আহরনের জন্য ইসলামী ব্যাংক সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান, সৌদি আরব, কাতার, জর্দান ও সিংগাপুরে ৩১ জন প্রতিনিধির মাধ্যমে কাজ করছে। বিশে^র ৫৯৪টি করেসপন্ডেন্টস ব্যাংকের সাথে আন্তর্জাতিক বানিজ্য সম্পর্ক রয়েছে। এছাড়াও ব্যাংকটির সাথে ১৫৫ প্রতিষ্ঠানের রেমিট্যান্স আজেমেন্ট রয়েছে।” ব্যাংকটির রেমিট্যান্স সম্পর্কে তিনি আরো বলেন- “আমাদের দেশের প্রবাসীদের অধিকাংশই মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত। এসব দেশ থেকে বাংলাদেশে আগে টাকা পাঠানোর জন্য সহজ, নিরাপদ ও দ্রুত উপায় না পেয়ে প্রবাসীগন অবৈধ পথে বা হুন্ডির মাধ্যমে দেশে টাকা পাঠাতো। এক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক নিয়মিত বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে মানুষকে বৈধ চ্যানেলে ব্যাংকিং সেবা গ্রহনের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে উৎসাহিত করে। যার সুফলভোগ করছে আমাদের জাতীয় অর্থনীতি। ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসীদের অর্থ নিরন্তর বিনিয়োগ হচ্ছে সরকার উন্নয়ন নীতিমালার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ন খাতে।”

ইসলামী ব্যাংকে যারা আমানত রেখেছে- তাদের আমানতের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের মূখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মোঃ মেজবাউল হক বলেন- “ইসলামী ব্যাংকে যারা আমানত রেখেছেন- তাদের আমানত বিশ^স্ততার সাথে নিরাপদে আছে এবং থাকবে। ইসলামী ব্যাংক জনগনের অর্থের বিশ^স্ত আমানতদার।” তিনি আরো বলেন- “বর্তমানে ইসলামী ব্যাংকের আমানতের পরিমান ১ লক্ষ ৪২ হাজার কোটি টাকার বেশী। সঞ্চয়ের মানসিকতা তৈরী, উদ্যোক্তা উন্নয়ন ও কর্মমুখী জীবনের সুযোগ তৈরীর মাধ্যমে দেশের প্রতিটি পরিবারের প্রয়োজন পূরনে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে কাজ করছে ব্যাংকটি।” এ প্রসঙ্গে তিনি দৃঢ়তার সাথে বলেন- “ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড এমন একটি শরীয়াহ ভিত্তিক সুদমুক্ত ব্যাংক যে ব্যাংকে ধর্ম-বর্ন শ্রেণি-পেশা নির্বিশেষে সব মানুষের আস্থা ও বিশ^াসের অনন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিশ^াস করে। এ ব্যাংকের গ্রাহকের সংখ্যা প্রায় ২ কোটি।” ইসলামী ব্যাংক এর প্রযুক্তি নির্ভর সেবা প্রসঙ্গে তিনি বলেন- “ইসলামী ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং সেবা ব্যবহারকারীর সংখ্যা দেশের ব্যাংকিং খাতের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে বলে আমরা বিশ^াস করি। ব্যাংকির নিজস্ব সফটওয়্যারের মাধ্যমে পরিচালিত। ব্যাংকটির কোর ই-আইবিএস সপফটওয়্যার এই ব্যাংকটির তরুন প্রকৌশলীরা তেরী করেছেন বলে আমরা জানি। গ্রাহকের জন্য ব্যাংকটি ইন্টারনেট ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং, বিকল্প ব্যাংকিং চ্যানেল, ই-কমার্স ইত্যাদি প্রযুক্তিনির্ভর সেবা বাড়াচ্ছে। এছাড়াও ইসলামী ব্যাংকের সেলফিন অ্যাপ ব্যবহার করে গ্রাহকগন সহজেই সকল লেনদেন করতে পারেন।”

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মোঃ মেজবাউল হক- ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড এর বহুমাত্রিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে এই প্রতিনিধির নিকট বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে তার মতামত তুলে ধরেন। তিনি বলেন- “ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড সরকারের জাতীয় উন্নয়নের অংশীদার হিসেবে বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহন করে তা বাস্তবায়ন করছে। বিশেষ করে প্রয়োজন ভিত্তিক, উৎপাদনমুখী, শ্রমঘন, আমদানী বিকল্প ও রপ্তানীমুখী খাতে বিনিয়োগ বহুমুখী করার মাধ্যমে সুষম ও টেকশই অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজ করছে। ব্যাংকটি প্রায় ৮৫ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে।” তিনি বলেন- “ব্যাংকটি এসএমই খাত, অবকাঠামো ও শিল্প উন্নয়ন, আবাসন, পরিবহন, পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প খাতে ব্যাপক বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করছে।” পল্লী উন্নয়ন খাত প্রসঙ্গে তিনি বলেন- “কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিনিয়োগ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যকে সামনে রেখে ইসলামী ব্যাংক ১৯৯৫ সালে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প (আরডিএস) চালু করে। এ প্রকল্পের আওতায় গ্রামীন জনগোষ্ঠীর মাঝে সচেতনা সৃষ্টি, দক্ষতাবৃদ্ধি, প্রশিক্ষন, সঞ্চয় গঠন বিভিন্ন আয়বর্ধক কর্মকান্ডে বিনিয়োগ কার্যক্রম রয়েছে। শহর এলাকায় বস্তিবাসীসহ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য ২০১২ সাল থেকে “নগর দরিদ্র উন্নয়ন প্রকল্প” কাজ করছে। এ প্রকল্পের আওতায় ৩২ হাজার গ্রামে বিস্তৃত এ প্রকল্পের ১৬ লক্ষ সদস্য রয়েছে। যার ৯৪ শতাংশই নারী। এক্ষেত্রে আমরা ব্যাংকটির নারীর ক্ষমতায়ন সম্পর্কে অগ্রনী ভূমিকা পালনের ইতিবাচক চিত্র লক্ষ্য করছি।”

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মোঃ মেজবাউল হক- ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড এর কার্যক্রম সম্পর্কে মল্যায়ন করতে গিয়ে পরিশেষে বলেন- “ইসলামী ব্যাংক এদেশে অ্যাসেট বেজড ব্যাংকিং ও ইসলামী শরীয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকিং ব্যবস্থার প্রতি গনমানুষের ব্যাপক আগ্রহ ও আন্তরিক সেবার মাধ্যমে আস্থা ও বিশ^াস অর্জন করেছে। এছাড়াও ব্যাংকটি অন্তভ’ক্তিমূলক ব্যাংকিং কার্যক্রমের মাধ্যমে অবহেলিত জনগোষ্ঠীর উত্তরনে সাহায্য করা, মুনাফার পরিবর্তে টেকসই উন্নয়নকে প্রাধান্য দিয়ে প্রয়োজনীয় খাতে বিনিয়োগ প্রদান এবং মূলধারার ব্যাংক হয়েও গুরুত্বসহ মাইক্রোফাইন্যান্সিয়াল কার্যক্রম পরিচালনা করার কারনে ইসলামী ব্যাংকিং এ প্রসার ঘটেছে এবং ক্রমাগত শক্তিশালী হচ্ছে। এই ব্যাংকটির সাফল্যের পথ ধরে দেশে আরও ১০টি ব্যাংক ইসলামী শরীয়াহ ভিত্তিক ব্যাংক হিসেবে কাজ করছে। আমি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষে ইসলামী ব্যাংকের নিরন্তর সাফল্য কামনা করছি।

আরও খবর

Sponsered content

আরও খবর: জাতীয়

৩৩তম নিউইয়র্ক আন্তর্জাতিক বাংলা বইমেলায় বিশেষ অতিথি বক্তা হিসেবে আমন্ত্রিত হয়েছেন ড. মিল্টন বিশ্বাস

শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক পরিচালিত জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৪ ইং উপলক্ষে জেলার “শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান” নির্বাচিত || ফরিদপুরের ভাংগা’র ইকামাতে দ্বীন মডেল কামিল মাদ্রাসা

ফরিদপুরে কমিউটার ট্রেন এর যাত্রা বিরতি || ড. যশোদা জীবন দেবনাথের আবেদন মঞ্জুরের আশ্বাস দিলেন রেলমন্ত্রী মোঃ জিল্লুল হাকিম এমপি

ঘটনাস্থল: ঢাকার উত্তরখান ॥॥ সন্ত্রাসী মোঃ আশিক মিয়ার নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী নিরীহ মোঃ নুরুল হকের প্রায় ১৩০০ অযুতাংশ জমি অবৈধ দখলে রেখেছে ॥॥ প্রাণের ভয়ে আদালতে যেতে পারছেন না তিনি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মোঃ সোহেল রেজার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশ

রূপালী ব্যাংক লোকাল অফিসের মহাব্যবস্থাপক কর্তৃক আত্মসাৎকৃত প্রায় ৪১ লাখ টাকার এফ ডি আর এর অভিযোগটি অর্থঋণ মোকাদ্দমা ৯৬/২০১৯ এ বিচারের জন্য নথিভূক্ত হয়েছে